সিরিয়ার বিদ্রোহী অধিষ্ঠিত অঞ্চলটি মার্চের শেষে ভ্যাকসিন পাবে।

সিরিয়ার বিদ্রোহী অধিষ্ঠিত অঞ্চলটি মার্চের শেষে ভ্যাকসিন পাবে।

ভ্যাক্সিন পেতে যাচ্ছে সিরিয়ার বিদ্রোহী অধিষ্ঠিত অঞ্চল।

সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বসবাসরত মানুষ যার বেশির ভাগ অংশ হায়াত তাহরি আল-শাম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এখানকার প্রায় চার মিলিয়ন লোকের মধ্যে ২.৮ মিলিয়ন মানুষের জরুরি সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মঙ্গলবার জানিয়েছে,সিরিয়ার বিদ্রোহী অধিষ্ঠিত উত্তর-পশ্চিমে আগামী মাসের শেষের দিকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের প্রথম চালান পাবে। এই ডোজগুলি জাতিসংঘের কোভাক্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে বর্তমান মহামারীর বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য ভ্যাকসিন গুলোকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে হবে এমনটাই প্রত্যাশা করেন জাতিসংঘের মুখপাত্র।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক মুখপাত্র জানিয়েছে ২০২১ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হবে সারা পৃথিবীতে এবং দ্বিতীয় ধাপে ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ সরবরাহ করা হবে।

সিরিয়ার বিরোধী অধিষ্ঠিত অঞ্চলটির স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, যে তারা আগামী মাসের মধ্য অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের  ১ লক্ষ ২০ হাজার ডোজ ভ্যাক্সিন সংগ্রহ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সিরিয়ার মুখপাত্র বলেন, তারা ৬০ হাজার লোককে প্রথম সারির ভ্যাকসিন প্রয়োগের আওতায় এনেছে তার মধ্য হল স্বাস্থ্যকর্মী, বয়স্ক ও দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থ ব্যক্তিদের দিয়ে শুরু করবে।

 তিনি আরো বলেন, সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বসবাসরত মানুষ যার বেশির ভাগ অংশ হায়াত তাহরি আল-শাম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এখানকার প্রায় চার মিলিয়ন লোকের মধ্যে ২.৮ মিলিয়ন মানুষের জরুরি সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে।

উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার কুর্দি প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা বলেছেন যে তারা ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য ডব্লিউএইচও এর সাথে আলোচনা করেছে তবে তারা এখনো চুক্তি করতে পারেনি।

Post a Comment

Previous Post Next Post